Selecting University is a crucial step in the journey of Higher Studies. This post is mainly for those who will prefer to apply centrally for admission to US universities. But others can find the ways of selecting Universities useful too.
The post is from a graduate student at the University of Kentucky. This was his/her personal experience to get through the journey into the graduate program. This may help many of you.
Credit:Manjur A Elahi
কিভাবে পিএইচডি অথবা মাস্টার্সে ভর্তির আবেদনের জন্য ভার্সিটি সিলেক্ট করবেন:
Best safe and secure cloud storage with password protection
Get Envato Elements, Prime Video, Hotstar and Netflix For Free
Best Money Earning Website 100$ Day
#1 Top ranking article submission website
কমন question হচ্ছে “আমাকে কিছু ইউনিভার্সিটির নাম সাজেস্ট করুন যেখানে আমি ভর্তির আবেদন করলে 100% ফান্ডিং পেতে পারি।” আজ আমি আপনাদেরকে কিছু সাজেশন দেয়ার চেষ্টা করব যেটি আমার বেলায় খুব কাজে লেগেছে। আমার মাস্টার্স আর পিএইচডি দুইটাই আমি এই পদ্ধতি ফলো করে প্রতিবার তিন থেকে চারটি ইউনিভার্সিটি তে ফুল ফান্ডিং পেয়েছি।আমি নিচের স্টেপগুলো ফলো করেছিলাম।
১. US News & World Report ওয়েবসাইটে USA এর ইউনিভার্সিটি গুলোর ranking দেয়া থাকে।আপনাকে যেটা করতে হবে সেটা হচ্ছে, ঐ website থেকে আপনার সাবজেক্ট অনুযায়ী প্রতিটা ইউনিভার্সিটির নাম গুলো একটা জায়গায় লিখে ফেলবেন। তারপর website টিতেসেই ইউনিভার্সিটিগুলোর মিনিমাম রিকোয়ারমেন্ট গুলো দেখবেন আর দেখবেন acceptance rate কত।যদি দেখেন যে ওখানে acceptance rate খুবই হাই আর আপনার প্রোফাইল হচ্ছে মোটামুটি মানের, সেখানে আপনার চান্স পাওয়ার আশা কম।সেহেতু আপনি ঐ high profile ইউনিভার্সিটিগুলো কিছুটা এড়িয়ে যাবেন। তবে অন্তত ২-১ টা high profile university. তে অবশ্যই apply করবেন। কারণ বলা যায় না, আপনি ফান্ডিং পেয়েও যেতে পারেন ভাগ্য সহায় হলে।
২. অন্তত পাঁচ থেকে ছয়টি ইউনিভার্সিটি তে এপ্লাই করবেন এর মধ্যে এক-দুইটাতে এপ্লাই করবেন যেটাতে রিকয়ারমেন্ট হাই আপনার প্রোফাইলের তুলনায়।তিন-চারটা ইউনিভার্সিটি তে এপ্লাই করবেন যেখানে রিকোয়ারমেন্ট আপনার প্রোফাইলের সাথে হুবহু মিলে যায় কারণ সেখানে আপনার চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। আর ১-২টা ইউনিভার্সিটি তে apply করবেন যেখানে রিকয়ারমেন্ট আপনার প্রোফাইলে তুলনায় কম,কারন সেখানে আপনার funding পাওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।
৩. কোন কোন ইউনিভার্সিটিতে অ্যাপ্লাই করবেন তা ফাইনাল করার আগে প্রথমে কিছু ভার্সিটি প্রাইমারিলি সিলেক্ট করে ফেলবেন, যেখানে আপনার সাথে মোটামুটি মিলে, কিছুটা মিলে আর একদম পুরো হুবহু মিলে যায় এরকম অন্তত ৩০-৫০টা ইউনিভার্সিটি সিলেক্ট করবেন।
৪. একবার আপনি আপনার ইউনিভার্সিটি সিলেক্ট করে ফেলার পর আপনার কাজ হচ্ছে এইসব university গুলোর DGS আর Chair কে ইমেইল করা যে আপনি ওদের ডিপার্টমেন্ট এ এপ্লাই করতে ইচ্ছুক।এখন আপনি কি কি করতে পারেন।তারা আপনাকে বলবে যে হ্যাঁ হ্যাঁ এপ্লাই করো কিন্তু তার মানে এই না যে তারা আপনাকে গ্যারান্টি দিচ্ছে যে আপনি এপ্লাই করলে ওরা আপনাকে নিয়ে নিবে। কিন্তু আপনার যোগাযোগ করাটা অতি জরুরী আর strategic। কারণ হচ্ছে আপনি যখন তাদের সাথে যোগাযোগ করবেন আর কিছু ইমেইল কনভারসেশন করবেন আপনার নামটা তাদের মনে থাকবে।তারা যখন এডমিশন কমিটিতে applicant list এ আপনার নাম দেখবে তখন কিছুটা হলেও আপনাকে নেয়ার চেষ্টা করব।
৫. এরপর যেটা করবেন সেটা হচ্ছে যে যে ইউনিভার্সিটি তে আপনি এপ্লাই করতে ইচ্ছুক ইউনিভার্সিটিগুলোর প্রফেসরদের রিসার্চ ইন্টারেস্ট সম্পর্কে জানার চেষ্টা করবেন। এর জন্যে যেটা করতে পারেন সেটা হচ্ছে ওদের cv ডাউনলোড করে পড়ে ফেলুন।দেখুন যে ওরা কোন কোন সাবজেক্টে research করছে সবচেয়ে বেশি। রিসার্চ টপিকগুলোরও একটা লিস্ট করে ফেলুন।এখন আপনার যদি research topic ওদের সাথে মিলে যায় তাহলে আপনি আপনার SOP লিখার সময় ওই ওই টিচার দের নাম গুলো উল্লেখ করবেন যাদের সাথে আপনার research ইন্টারেস্ট মিলে গেছে।আর যদি আপনার নিজেরই পাবলিশ করা কোন রিসার্চ পেপার থাকে, যেটা আপনার প্রফেসরদের ইন্টারেস্ট এর সাথে মিলে গেছে তাহলে তো সবচেয়ে ভালো। ঐ প্রফেসরদের email করুন। ফান্ডিং খুজতে যাবেন না, বরং তাদের research এ যে আপনার খুব ইন্টারেস্ট এটা লিখে ইমেইল করুন।
৬. এই সবগুলো কাজ করতে আপনার হাতে অন্তত এক থেকে দেড় মাস সময় রাখুন।রাতদিন প্রফেসরদের ইমেইল করবেন, তারা ইমেইলের রিপ্লাই দিলে আপনি সাথে সাথে ইমেইল back করুন।এরকম ছোট ছোট কিছু কাজ আসলেই funding পেতে কিছুটা সাহায্য করে।
আর যে কাজটি কখনোই করবেন না যেটা হচ্ছে মানুষকে ধরে ধরে বলবেন না যে আমাকে কিছু ইউনিভার্সিটির নাম সাজেস্ট করুন যেখানে আমি এপ্লাই করলে ফুল ফান্ডিং পেতে পারি। No, Never।কারণ কেউ আপনার চেয়ে কম সিজিপিএ নিয়ে কোনো university তে funding পেলেও আপনি তার থেকে অনেক বেশি ভালো ব্যাকগ্রাউন্ড নিয়েও funding না পেতে পারেন।
কারণ হচ্ছে প্রতিবছর applicants pool ডিফারেন্ট থাকে। ধরুন, এ বছর যদি applicant pool কম্পিটিটিভ না থাকে, তাহলে কম সিজিপিএ আর GRE score নিয়েও অনেকে টিকে যেতে পারে।কিন্তু আপনার বেলায় যদি এপ্লিকেন্ট পুল খুবই কম্পিটিটিভ হয়, তাহলে আপনার হয়তো funding পাওয়া মুশকিল হতে পারে ।এজন্যই আসলে আপনার চেয়ে কম সিজিপিএ নিয়েও কেউ funding পেলে এটা মনে করা উচিত না যে সে পেলে আমি তো অবশ্যই পাবো।এই ধারনাটা ভুল।
মূল কথা হচ্ছে আপনার জিআরই আর আইএলটিএস এর জন্য আপনি যতটুকু কষ্ট করেছেন,আপনার ইউনিভার্সিটি সিলেক্ট করার জন্য আপনাকে ততটাই কষ্ট করতে হবে।আরেকজনের কথার উপর ডিপেন্ড করে ইউনিভার্সিটি সিলেক্ট করবেন না প্লিজ। এই ব্যাপারে আলসেমি করবেননা।শর্টকাটের চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলে দিন।কেউ ইউনিভার্সিটি সিলেক্ট করে দিলে এটা আপনার কাজে আসার chance কম।আপনার নিজের কাজ আপনাকে নিজেকেই করতে হবে। উপরের এই strategy গুলো আমার অনেক কাজে লেগেছে। আশা করি আপনাদের ও কাজে লাগবে।